প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জীবন দেওয়ার ও কেড়ে নেওয়ার মালিক আল্লাহ। আল্লাহ ছাড়া আমি কাউকে ভয় পাই না। আল্লাহ ছাড়া কারও কাছে কোনো দিন মাথানত করিনি, করবও না।’ তিনি বলেছেন, ‘যত ষড়যন্ত্রই হোক, পরোয়া করি না। আমি বাংলাদেশের মানুষের জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু রক্ত দিয়ে বাংলার মানুষের মুক্তির পথ দেখিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধুর সেই আরাধ্য কাজ ও স্বপ্ন যেকোনো মূল্যে সফল করতেই হবে। বাঙালি জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করতেই হবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই।
প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্যে নিয়ে অনেক ছিনিমিনি খেলা হয়েছে। মা-বাবা, ভাইসহ সবাইকে হারিয়েছি। আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমার একটাই লক্ষ্য দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে যে বাঙালি জাতির মাথা হেট করে দেওয়া হয়েছিল। সেই বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে আবারও মাথা উঁচু করে দাঁড় করানো। দেশের মানুষ উন্নত জীবন পাবে, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে উঠবে-এ লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু রক্ত দিয়ে বাংলার মানুষের মুক্তির পথ দেখিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধুর সেই আরাধ্য কাজ ও স্বপ্ন যেকোনো মূল্যে সফল করতেই হবে। বাঙালি জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করতেই হবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই।
প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্যে নিয়ে অনেক ছিনিমিনি খেলা হয়েছে। মা-বাবা, ভাইসহ সবাইকে হারিয়েছি। আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমার একটাই লক্ষ্য দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে যে বাঙালি জাতির মাথা হেট করে দেওয়া হয়েছিল। সেই বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে আবারও মাথা উঁচু করে দাঁড় করানো। দেশের মানুষ উন্নত জীবন পাবে, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে উঠবে-এ লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, জনপ্রশাসন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ ও উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অসীম কুমার উকিল।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন