 ভারতের শহরে ছেলেমেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি যৌনজীবনে প্রবেশ করছে। যে বয়সে তাদের শিশু বলে মনে করা হচ্ছে, সে বয়সে তারা চেখে নিচ্ছে ‘নিষিদ্ধ ফল’। সেই অল্প বয়সেই ঠোঁটে ঠোঁট বোলাচ্ছে। ভারত সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক সমীক্ষা বলছে, ছেলেদের ক্ষেত্রে বয়সটা ১৩, আর মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৪। ওই কচি বয়সেই তারা জানতে চাইছে, গরম নিঃশ্বাসের স্পর্শ কাকে বলে।
ভারতের শহরে ছেলেমেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি যৌনজীবনে প্রবেশ করছে। যে বয়সে তাদের শিশু বলে মনে করা হচ্ছে, সে বয়সে তারা চেখে নিচ্ছে ‘নিষিদ্ধ ফল’। সেই অল্প বয়সেই ঠোঁটে ঠোঁট বোলাচ্ছে। ভারত সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক সমীক্ষা বলছে, ছেলেদের ক্ষেত্রে বয়সটা ১৩, আর মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৪। ওই কচি বয়সেই তারা জানতে চাইছে, গরম নিঃশ্বাসের স্পর্শ কাকে বলে।
১৩ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে বয়স এমন ১৫ হাজার কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে একটি সমীক্ষা করা হয় ভারতের ২০টি শহরে। তাতে গড়ে ৮.৯% কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে যৌন-সংক্রমণের নমুনা পাওয়া গেছে। ফলাফলটা খুব স্পষ্ট। সমীক্ষা পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ছেলেরা গড়ে ১৩.৭২ বছর বয়সেই প্রথম অভিজ্ঞতা করে নিচ্ছে। মেয়েরা নিষিদ্ধ ফলের স্বাদ নিচ্ছে ১৪.০৯ বছর বয়সে। মানে সাবালক হওয়া দূরের কথা, ১৫ বছর বয়সের মধ্যেই তারা কুমারীত্ব ঘোচাচ্ছে।
ভারত সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় পরিবার স্বাস্থ্য সমীক্ষায় ধরা পড়েছে, ছেলেদের মধ্যে ৬.৩ শতাংশেরই যৌনসংগমের অভিজ্ঞতা আছে। মেয়েদের মধ্যে অবশ্য সংখ্যাটা কম। তবে নেই এমন নয়। সমীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত মেয়েদের মধ্যে অন্তত ১.৩ শতাংশ মেয়ের সেই অভিজ্ঞতা আছে। ২০০৬ সালের  সমীক্ষায়  দেখা গিয়েছিল, ১৫ থেকে ২৪ বছরের  ১৫-২২% ছেলে ও ১-৬% মেয়ে বিয়ের আগেই সেক্সের অভিজ্ঞতা করে নেয়।
বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় এইডস নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (NACO – National AIDS Control Organisation) মতে ওই বয়সের ছেলেমেয়েদের মধ্যে এইডস সংক্রমণের ঘটনাও দ্বিগুণ হারে বেড়েছে। ২০১১-১২ সালে সংখ্যাটা যা ছিল, এখন তার দ্বিগুণ। 
 
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন