মাইকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। সেই ভরাট গলায় হুঁশিয়ারি ‘আর যদি একটা গুলি চলে...’। আর দেশাত্মবোধক গান ‘যদি রাত পোহালে শোনা যেত.... ’। রাস্তার পাশে দুস্থদের জন্য ভোজের ব্যবস্থা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় শোক দিবস পালনের এটি ছিল সাধারণ দৃশ্য।
রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ভোর থেকেই শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য হাজার হাজার মানুষ জড়ো হতে শুরু করে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পরপরই সেখানে মানুষের ঢল নামে। ১৫ আগস্টে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বনানী কবরস্থানেও ছুটে যায় মানুষ। সেখানেও রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর হয়ে যায় লোকারণ্য। নিহতের কবরে কেউ পুষ্পস্তবক, কেউ ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দেন। অনেকেই দাঁড়িয়ে দোয়া-দরুদ পাঠ করেন।
একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিভাগীয় শহর, জেলা, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে দুস্থদের জন্য ভোজ, দোয়া, মিলাদ মাহফিল, পূজা ও প্রার্থনার মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়।
বাসস জানায়, শোকাবহ এ দিনটির স্মরণে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলো দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখে। অর্থাৎ যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদার মধ্যদিয়ে দেশব্যাপী পালিত হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০ তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ভোর থেকেই আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এবং সর্বস্তরের মানুষ বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের রাস্তায় জমায়েত হতে থাকে। সকালে ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্যদিয়ে শুরু হয় জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি।
সকাল ছয়টার মধ্যেই অগণিত মানুষের পদচারণায় ভরে ওঠে ৩২ নম্বর সড়ক। হাতে কালো ব্যানার ও বুকে কালোব্যাজ পরিধান করে নারী-পুরুষ, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, শিশু-কিশোরসহ সর্বস্তরের মানুষ। সকলেই পরম শ্রদ্ধায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করেন। সকাল সাড়ে সাতটা থেকে দুপুর ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানায়। শোকাবহ ভাবগাম্ভীর্যের মাঝেও জোরালো কণ্ঠে উচ্চারিত হয় ‘বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হোক।’
পরে এম এ আজিজ ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগ, ওমর ফারুক চৌধুরীর ও হারুন-অর-রশিদের নেতৃত্বে যুবলীগ, মোল্লা মো. আবু কাওছার ও পঙ্কজ দেবনাথের নেতৃত্বে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, আশরুফুন্নেসা মোশারফ ও পিনু খানের নেতৃত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ, নাজমা আক্তার ও অপু উকিলের নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগ, সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম নেতৃত্বে¡ জাতীয় শ্রমিক লীগ, মোতাহার হোসেন ও শামসুল হক রেজার নেতৃত্বে কৃষক লীগ, সাইফুর রহমান সোহাগ ও এস এম জাকির হোসাইনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
এ ছাড়াও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে জাসদ এবং সভাপতি রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বে ওয়ার্কার্স পার্টি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের কালরাতে যে সিঁড়িতে বঙ্গবন্ধুর মরদেহ পড়েছিল, সেখানে গোলাপের পাপড়ি ছিটিয়ে দেন। পরে ওই ভবনের একটি কক্ষে বসে কিছু সময় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা শহীদ পরিবার, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি), সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠন।
এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের দিবসটি স্মরণে সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তর প্রশিক্ষিত বেকার যুবক ও দরিদ্রদের মাঝে অর্থ সহায়তা প্রদান এবং বিভিন্ন সংগঠন স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, জাতির পিতাকে নিয়ে লেখা ছড়া, কবিতা, রচনা ও চিত্রাংঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন ছাড়াও বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করছে।
বাসসের নড়াইল সংবাদদাতা জানান, দিবসটি পালন উপলক্ষে নড়াইল জেলা প্রশাসন, জেলা আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জেলা ছাত্রলীগ, জেলা যুবলীগ, পৌর যুবলীগ, কৃষকলীগ, শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, পৌর ছাত্রলীগ, মানিক-চয়ন স্মৃতি সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালিত হয়।
চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, দিনাজপুর, কেরানীগঞ্জ, ঝিনাইদহ, নারায়ণগঞ্জ, খাগড়াছড়ি, যশোর, টাঙ্গাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বগুড়া, রাজশাহী, গাইবান্ধা, চাঁদপুর, লালমনিরহাট, মাগুরা, মেহেরপুর, বিসিএমসি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জামালপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্জগড়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যথাযথ ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর ৪০ তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের নানা কর্মসূচি পালনের খবর পাওয়া গেছে।
একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিভাগীয় শহর, জেলা, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে দুস্থদের জন্য ভোজ, দোয়া, মিলাদ মাহফিল, পূজা ও প্রার্থনার মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়।
বাসস জানায়, শোকাবহ এ দিনটির স্মরণে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলো দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখে। অর্থাৎ যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদার মধ্যদিয়ে দেশব্যাপী পালিত হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০ তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ভোর থেকেই আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এবং সর্বস্তরের মানুষ বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের রাস্তায় জমায়েত হতে থাকে। সকালে ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্যদিয়ে শুরু হয় জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি।
সকাল ছয়টার মধ্যেই অগণিত মানুষের পদচারণায় ভরে ওঠে ৩২ নম্বর সড়ক। হাতে কালো ব্যানার ও বুকে কালোব্যাজ পরিধান করে নারী-পুরুষ, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, শিশু-কিশোরসহ সর্বস্তরের মানুষ। সকলেই পরম শ্রদ্ধায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করেন। সকাল সাড়ে সাতটা থেকে দুপুর ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানায়। শোকাবহ ভাবগাম্ভীর্যের মাঝেও জোরালো কণ্ঠে উচ্চারিত হয় ‘বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হোক।’
পরে এম এ আজিজ ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগ, ওমর ফারুক চৌধুরীর ও হারুন-অর-রশিদের নেতৃত্বে যুবলীগ, মোল্লা মো. আবু কাওছার ও পঙ্কজ দেবনাথের নেতৃত্বে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, আশরুফুন্নেসা মোশারফ ও পিনু খানের নেতৃত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ, নাজমা আক্তার ও অপু উকিলের নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগ, সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম নেতৃত্বে¡ জাতীয় শ্রমিক লীগ, মোতাহার হোসেন ও শামসুল হক রেজার নেতৃত্বে কৃষক লীগ, সাইফুর রহমান সোহাগ ও এস এম জাকির হোসাইনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
এ ছাড়াও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে জাসদ এবং সভাপতি রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বে ওয়ার্কার্স পার্টি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের কালরাতে যে সিঁড়িতে বঙ্গবন্ধুর মরদেহ পড়েছিল, সেখানে গোলাপের পাপড়ি ছিটিয়ে দেন। পরে ওই ভবনের একটি কক্ষে বসে কিছু সময় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা শহীদ পরিবার, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি), সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠন।
এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের দিবসটি স্মরণে সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তর প্রশিক্ষিত বেকার যুবক ও দরিদ্রদের মাঝে অর্থ সহায়তা প্রদান এবং বিভিন্ন সংগঠন স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, জাতির পিতাকে নিয়ে লেখা ছড়া, কবিতা, রচনা ও চিত্রাংঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন ছাড়াও বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করছে।
বাসসের নড়াইল সংবাদদাতা জানান, দিবসটি পালন উপলক্ষে নড়াইল জেলা প্রশাসন, জেলা আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জেলা ছাত্রলীগ, জেলা যুবলীগ, পৌর যুবলীগ, কৃষকলীগ, শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, পৌর ছাত্রলীগ, মানিক-চয়ন স্মৃতি সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালিত হয়।
চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, দিনাজপুর, কেরানীগঞ্জ, ঝিনাইদহ, নারায়ণগঞ্জ, খাগড়াছড়ি, যশোর, টাঙ্গাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বগুড়া, রাজশাহী, গাইবান্ধা, চাঁদপুর, লালমনিরহাট, মাগুরা, মেহেরপুর, বিসিএমসি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জামালপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্জগড়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যথাযথ ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর ৪০ তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের নানা কর্মসূচি পালনের খবর পাওয়া গেছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন