মার্কিন প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল একটি চালকহীন বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরি করছে এটি অনেকেরই জানা। কিন্তু সম্প্রতি গাড়িটি নির্মাণের যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে এবং তা পরীক্ষার জন্য অ্যাপল একটি ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’ ব্যবহার করতে চায় বলে জানা গেছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিবিসি।
অ্যাপল তার সব পণ্যের গবেষণায় কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করে। এ কারণে তারা কোনো পণ্য বানালেও উদ্বোধনের আগ পর্যন্ত পণ্যটির বিস্তারিত প্রকাশ করে না। ফলে অ্যাপলের গাড়িটির নির্মাণকাজ কোন পর্যায়ে রয়েছে, তা জানা সম্ভব হয়নি। কিন্তু গাড়িটি যখন পরীক্ষা করার জন্য তারা ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’ ব্যবহার করতে চেয়েছে তখন তার প্রটোটাইপ নির্মিত হয়েছে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে অ্যাপলের পণ্যের অসংখ্য ভক্ত। গাড়িটি নির্মাণের পর কেমন হবে তা জানতে তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আর গাড়ির টেস্টিং-এর খবর শুনে তাদের অনেকেই অত্যন্ত আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
সম্প্রতি গার্ডিয়ান প্রকাশ করেছে অ্যাপলের ইঞ্জিনিয়ার ফ্র্যাংক ফিয়ারনের সঙ্গে গোমেন্টাম স্টেশন ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’র অফিসারদের কথোপকথন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ফ্রান্সিসকো থেকে ৩০ মিনিট ড্রাইভিং দূরত্বে কনকর্ড নামে এলাকায় এ ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’ অবস্থিত।
এ ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’ স্বয়ংক্রিয় বা চালকহীন গাড়ি পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। এখানে প্রায় ২০ মাইল রাস্তা রয়েছে, যা অনেকটা সত্যিকার রাস্তার মতো করেই সাজানো। যদিও বাস্তবে এ রাস্তাঘাটে কোনো মানুষ চলাচল করে না।
অ্যাপল তার সব পণ্যের গবেষণায় কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করে। এ কারণে তারা কোনো পণ্য বানালেও উদ্বোধনের আগ পর্যন্ত পণ্যটির বিস্তারিত প্রকাশ করে না। ফলে অ্যাপলের গাড়িটির নির্মাণকাজ কোন পর্যায়ে রয়েছে, তা জানা সম্ভব হয়নি। কিন্তু গাড়িটি যখন পরীক্ষা করার জন্য তারা ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’ ব্যবহার করতে চেয়েছে তখন তার প্রটোটাইপ নির্মিত হয়েছে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে অ্যাপলের পণ্যের অসংখ্য ভক্ত। গাড়িটি নির্মাণের পর কেমন হবে তা জানতে তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আর গাড়ির টেস্টিং-এর খবর শুনে তাদের অনেকেই অত্যন্ত আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
সম্প্রতি গার্ডিয়ান প্রকাশ করেছে অ্যাপলের ইঞ্জিনিয়ার ফ্র্যাংক ফিয়ারনের সঙ্গে গোমেন্টাম স্টেশন ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’র অফিসারদের কথোপকথন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ফ্রান্সিসকো থেকে ৩০ মিনিট ড্রাইভিং দূরত্বে কনকর্ড নামে এলাকায় এ ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’ অবস্থিত।
এ ‘কার টেস্টিং ফ্যাসিলিটি’ স্বয়ংক্রিয় বা চালকহীন গাড়ি পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। এখানে প্রায় ২০ মাইল রাস্তা রয়েছে, যা অনেকটা সত্যিকার রাস্তার মতো করেই সাজানো। যদিও বাস্তবে এ রাস্তাঘাটে কোনো মানুষ চলাচল করে না।
ওয়াল স্ট্রিটের তথ্যমতে, অ্যাপলের ইলেকট্রিক কার দেখতে হবে মিনিভ্যানের মতো। এই গোপন প্রজেক্ট শেষ হতে আরো কয়েক বছর সময় লাগতে পারে।
গ্যাজেটের সাথে সাথে অটোমোবাইলের ক্ষেত্রেও অ্যাপল কাজ করতে চাইছে। আর এই খাতে নতুন প্রযুক্তি নিয়েই বাজারে নামতে চাইছে তারা। ইন্টারনেট এবং কমিউনিকেশন সফটওয়্যারের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি থাকতে পারে অ্যাপল কারে। গত বছরের মার্চে আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য ‘কারপ্লে’ নামের একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেছিল অ্যাপল, যার মাধ্যমে স্টিয়ারিং হুইল থেকে হাত না সরিয়েই গাড়িচালকরা ফোন করতে পারবেন বা আইফোনে জমা হওয়া ভয়েসমেইল শুনতে পারবেন।
অটোমোবাইলে অ্যাপলের আটঘাঁট বেঁধে নামার আরো লক্ষণ রয়েছে। মার্সিডিজ বেঞ্জের গবেষণা ও উন্নয়ন দলের সাবেক প্রধান জোহান জাংরিথ বর্তমানে ম্যাক সিস্টেমস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রধান হিসেবে কাজ শুরু করেছেন। গত বছর অটোমোবাইল সংক্রান্ত গবেষণার জন্য একটি গোপন গবেষণাগার খুলেছে অ্যাপল এবং অটোমোবাইল সংক্রান্ত গবেষণায় জাংরিথই নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে এ ব্যাপারে মুখ খুলতে নারাজ অ্যাপল কর্তৃপক্ষ।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, অ্যাপলের এই প্রজেক্টের কোড নেম রাখা হয়েছে, ‘টাইটান’। ক্যালিফোর্নিয়ায় অ্যাপল হেডকোয়ার্টার থেকে কয়েক মাইল দূরে গবেষণাগারটি স্থাপন করা হয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন